Skip to main content

يَوْمَ لَا تَمْلِكُ نَفْسٌ لِّنَفْسٍ شَيْـًٔا ۗوَالْاَمْرُ يَوْمَىِٕذٍ لِّلّٰهِ ࣖ  ( الإنفطار: ١٩ )

(The) Day
يَوْمَ
সেদিন
not
لَا
না
will have power
تَمْلِكُ
সক্ষম হবে
a soul
نَفْسٌ
কেউ
for a soul
لِّنَفْسٍ
কারও জন্যে
anything
شَيْـًٔاۖ
কিছু (করতে)
and the Command
وَٱلْأَمْرُ
এবং কর্তৃত্ব
that Day
يَوْمَئِذٍ
সেদিন (হবে কেবল)
(will be) with Allah
لِّلَّهِ
আল্লাহর জন্যে

তাফসীর তাইসীরুল কুরআন (Taisirul Quran):

সেদিন কোন মানুষ অপরের জন্য কিছু করার সামর্থ্য রাখবে না, সেদিন সকল কর্তৃত্ব থাকবে একমাত্র আল্লাহরই (ইখতিয়ারে)।

English Sahih:

It is the Day when a soul will not possess for another soul [power to do] a thing; and the command, that Day, is [entirely] with Allah.

1 Tafsir Ahsanul Bayaan

সেদিন কেউই কারোর জন্য কিছু করবার সামর্থ্য রাখবে না; আর সেদিন সমস্ত কর্তৃত্ব হবে (একমাত্র) আল্লাহর। [১]

[১] অর্থাৎ, দুনিয়াতে তো আল্লাহ তাআলা অস্থায়ীভাবে পরীক্ষা করার জন্য মানুষকে কম-বেশী কিছু পার্থক্যের সাথে অধিকার বা এখতিয়ার দিয়ে রেখেছেন। কিন্তু কিয়ামতের দিন সমস্ত এখতিয়ার পূর্ণরূপে কেবল মাত্র আল্লাহরই হাতে থাকবে। যেমন তিনি বলেন "আজ রাজত্ব কার? একক প্রবল পরাক্রান্ত আল্লাহর।" (সূরা মু'মিন ৪০;১৬ আয়াত) বলা বাহুল্য, মহানবী (সাঃ) নিজ ফুফুজান সাফিয়া (রাঃ) ও স্বীয় কন্যা ফাতেমাকে বলেছিলেন, "আমি তোমাদের জন্য আল্লাহর কাছে কোন প্রকার উপকার করতে পারব না।" (সহীহ মুসলিম ঈমান অধ্যায়) আর বনী হাশেম ও বনী আব্দুল মুত্তালিবকেও সতর্ক করে বলেছিলেন, "তোমরা নিজেরা নিজেদেরকে জাহান্নাম থেকে বাঁচাও। আল্লাহর কসম! আমি তোমাদের জন্য আল্লাহর কাছে কোন প্রকার উপকার করতে পারব না।" (মুসলিম ঐ, বুখারী সূরা শুআরার ব্যাখ্যা পরিচ্ছেদ)