ذَرْنِى
আমাকে ছাড়
وَمَنْ
আর যাকে
خَلَقْتُ
আমি সৃষ্টি করেছি
وَحِيدًا
একেলা
ছেড়ে দাও আমাকে (তার সঙ্গে বুঝাপড়া করার জন্য) যাকে আমি এককভাবে সৃষ্টি করেছি।
وَجَعَلْتُ
এবং আমি বানিয়েছি
لَهُۥ
তার জন্যে
مَالًا
সম্পদ
مَّمْدُودًا
বিপুল
আর তাকে (ওয়ালীদ বিন মুগীরাহকে) দিয়েছি অঢেল ধন-সম্পদ,
وَمَهَّدتُّ
এবং আমি সুগম করেছি
لَهُۥ
তার জন্যে
تَمْهِيدًا
প্রচুর স্বচ্ছলতা
এবং তার জীবনকে করেছি সচ্ছল ও সুগম।
ثُمَّ
এরপর
يَطْمَعُ
লালসা সে করে
أَنْ
যে
أَزِيدَ
অধিক দিব আমি
এর পরও সে লোভ করে যে, আমি তাকে আরো দেই।
كَلَّآۖ
কক্ষণও না
إِنَّهُۥ
সে নিশ্চয়
كَانَ
হল
لِءَايَٰتِنَا
আমাদের নিদর্শনাদির প্রতি
عَنِيدًا
শত্রুতা ভাবাপন্ন
কক্ষনো না, সে ছিল আমার নিদর্শনের বিরুদ্ধাচারী।
سَأُرْهِقُهُۥ
তাকে চড়াব আমি শীঘ্রই
صَعُودًا
কঠিন চড়াইয়ে
শীঘ্রই আমি তাকে উঠাব শাস্তির পাহাড়ে (অর্থাৎ তাকে দিব বিপদের উপর বিপদ)।
إِنَّهُۥ
সে নিশ্চয়ই
فَكَّرَ
চিন্তা করল
وَقَدَّرَ
এবং সে সিদ্ধান্ত নিল
সে চিন্তা ভাবনা করল এবং সিদ্ধান্ত নিল,
فَقُتِلَ
সে নস্যাৎ তাই হয়েছে
كَيْفَ
কেমন
قَدَّرَ
সে সিদ্ধান্ত নিল
ধ্বংস হোক সে, কীভাবে সে (কুরআনের অলৌকিকতা স্বীকার করার পরও কেবল অহমিকার বশবর্তী হয়ে নবুওয়াতকে অস্বীকার করার) সিদ্ধান্ত নিল!
ثُمَّ
আবারও
قُتِلَ
মার পড়ল
كَيْفَ
কেমন
قَدَّرَ
সিদ্ধান্ত নিল
আবারো ধ্বংস হোক সে, সে সিদ্ধান্ত নিল কীভাবে!