আর আমাদের কিছু সংখ্যক সৎকর্মশীল, আর কতক এমন নয়, আমরা ছিলাম বিভিন্ন মত ও পথে বিভক্ত।
আমরা বুঝতে পেরেছি যে, আমরা পৃথিবীতে আল্লাহকে পরাস্ত করতে পারব না, আর পালিয়েও তাঁকে অপারগ করতে পারব না।
আরো এই যে, আমরা যখন হিদায়াতের বাণী শুনতে পেলাম, তখন তার উপর ঈমান আনলাম। যে ব্যক্তি তার প্রতিপালকের উপর ঈমান আনে তার কোন ক্ষতি বা যুলমের ভয় থাকবে না।
আমাদের মধ্যে কিছু সংখ্যক (আল্লাহর প্রতি) আত্মসমর্পণকারী আর কিছু সংখ্যক অন্যায়কারী। যারা আত্মসমর্পণ করে তারা সঠিক পথ বেছে নিয়েছে।
আর যারা অন্যায়কারী তারা জাহান্নামের ইন্ধন।
আরো (আমার কাছে ওয়াহী করা হয়েছে এই) যে, তারা যদি সত্য-সঠিক পথে প্রতিষ্ঠিত থাকত, তাহলে আমি তাদেরকে প্রচুর পানি পান করাতাম।
যেন আমি তা দিয়ে তাদেরকে পরীক্ষা করতে পারি (যে নি‘মাত পাওয়ার পর তারা শুকর-গুজার হয়, না না-ফরমান হয়)। যে ব্যক্তি তার প্রতিপালকের স্মরণ থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয়, তিনি তাকে কঠিন ‘আযাবে প্রবেশ করাবেন।
আরো এই যে, মাসজিদগুলো কেবলমাত্র আল্লাহরই জন্য, কাজেই তোমরা আল্লাহর সঙ্গে অন্য আর কাউকে ডেকো না।
আরো এই যে, যখন আল্লাহর বান্দা [রসূলুল্লাহ (সা.)] যখন তাঁকে আহবান করার জন্য দাঁড়াল তখন তারা (অর্থাৎ কাফিররা) তার চারপাশে ভিড় জমাল।
বল; আমি শুধু আমার প্রতিপালককেই ডাকি, আর অন্য কাউকে তাঁর অংশীদার গণ্য করি না।