قَالَ الْمَلَاُ الَّذِيْنَ اسْتَكْبَرُوْا مِنْ قَوْمِهٖ لِلَّذِيْنَ اسْتُضْعِفُوْا لِمَنْ اٰمَنَ مِنْهُمْ اَتَعْلَمُوْنَ اَنَّ صٰلِحًا مُّرْسَلٌ مِّنْ رَّبِّهٖۗ قَالُوْٓا اِنَّا بِمَآ اُرْسِلَ بِهٖ مُؤْمِنُوْنَ ( الأعراف: ٧٥ )
তাফসীর তাইসীরুল কুরআন (Taisirul Quran):
তার জাতির গর্বিত প্রধানগণ ঐসব লোকদেরকে বলেছিল যাদেরকে দুর্বল করে রাখা হয়েছিল, যারা তাদের মধ্যে ঈমান এনেছিল- ‘‘তোমরা কি জান যে সালিহ তার প্রতিপালক কর্তৃক প্রেরিত? তারা বলেছিল, ‘তিনি যে বাণী নিয়ে প্রেরিত হয়েছেন তাতে আমরা বিশ্বাসী’।
English Sahih:
Said the eminent ones who were arrogant among his people to those who were oppressed – to those who believed among them, "Do you [actually] know that Saleh is sent from his Lord?" They said, "Indeed we, in that with which he was sent, are believers."
1 Tafsir Ahsanul Bayaan
তার সম্প্রদায়ের দাম্ভিক প্রধানেরা দুর্বল বিশ্বাসীদেরকে বলল, ‘তোমরা কি জান যে, স্বালেহ আল্লাহ কর্তৃক প্রেরিত?’ তারা বলল, ‘তার প্রতি যে বাণী প্রেরিত হয়েছে আমরা তাতে বিশ্বাসী।’ [১]
[১] অর্থাৎ, যে দাওয়াত ও তাওহীদ নিয়ে তিনি এসেছেন তা যেহেতু প্রকৃতিরই আহবান, তাই আমরা তার উপর ঈমান এনেছি। বাকী থাকল তাদের এই প্রশ্ন যে, সালেহ আসলেই নবী কিনা? এ ব্যাপারে ঈমানদাররা কিছুই বলেনি। কেননা, তিনি আল্লাহর পক্ষ থেকে রসূল কি না এটাকে তারা আলোচনার যোগ্যই মনে করেনি। তাদের কাছে তাঁর রসূল হওয়ার ব্যাপারটা ছিল এক বাস্তব এবং অবধারিত সত্য। যেমন, বাস্তবতাও তা-ই ছিল।