Skip to main content

يٰٓاَيُّهَا الَّذِيْنَ اٰمَنُوْا كُتِبَ عَلَيْكُمُ الصِّيَامُ كَمَا كُتِبَ عَلَى الَّذِيْنَ مِنْ قَبْلِكُمْ لَعَلَّكُمْ تَتَّقُوْنَۙ  ( البقرة: ١٨٣ )

O you
يَٰٓأَيُّهَا
হে
who
ٱلَّذِينَ
যারা
believe[d]!
ءَامَنُوا۟
ঈমান এনেছে
Is prescribed
كُتِبَ
ফরজ করা হয়েছে
for you
عَلَيْكُمُ
তোমাদের উপর
[the] fasting
ٱلصِّيَامُ
রোযা(সাওম)
as
كَمَا
যেমন
was prescribed
كُتِبَ
ফরজ করা হয়েছিল
to
عَلَى
উপর
those
ٱلَّذِينَ
(তাদের) যারা
from
مِن
থেকে
before you
قَبْلِكُمْ
তোমাদের পূর্বে (ছিলো)
so that you may
لَعَلَّكُمْ
আশা করা যায়
(become) righteous
تَتَّقُونَ
তোমরা তাকওয়া অবলম্বন করবে

তাফসীর তাইসীরুল কুরআন (Taisirul Quran):

হে ঈমানদারগণ! তোমাদের প্রতি রোযা ফরয করা হয়েছে, যেমন তোমাদের আগের লোকেদের প্রতি ফরয করা হয়েছিল, যাতে তোমরা মুত্তাকী হতে পার।

English Sahih:

O you who have believed, decreed upon you is fasting as it was decreed upon those before you that you may become righteous –

1 Tafsir Ahsanul Bayaan

হে বিশ্বাসিগণ! তোমাদের জন্য সিয়ামের (রোযার) বিধান দেওয়া হল, যেমন বিধান তোমাদের পূর্ববর্তীগণকে দেওয়া হয়েছিল, যাতে তোমরা সংযমশীল হতে পার। [১]

[১] صوم صيام এর (মাসদার/ক্রিয়ামূল)। এর শরীয়তী অর্থ হল, আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের উদ্দেশ্যে ফজর উদিত হওয়ার পর থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত পানাহার এবং যৌনবাসনা পূরণ করা থেকে বিরত থাকা। এই ইবাদতটা যেহেতু আত্মাকে পবিত্র ও শুদ্ধি করণের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ, তাই তা তোমাদের পূর্বের উম্মতের উপরেও ফরয করা হয়েছিল। এই রোযার সবচেয়ে বড় লক্ষ্য হল তাকওয়া, পরহেযগারী তথা আল্লাহভীরুতা অর্জন। আর আল্লাহভীরুতা মানুষের চরিত্র ও কর্মকে সুন্দর করার জন্য মৌলিক ভূমিকা পালন করে থাকে।